আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের অধীন দুর্গাপুর পুলিশের পাশে সাংসদ কীর্তি আজাদ। শহরে পুলিশের নজরদারি জোরদার করতে সাংসদ তহবিল থেকে দিলেন ৩০লক্ষ টাকা। বর্ধমান দুর্গাপুরের সাংসদ কীর্তি আজাদকে ধন্যবাদ জানালেন আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের কমিশনার সুনীল চৌধুরী। শনিবার দুপুরে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডেপুটি কমিশনার (পূর্ব) কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন পুলিশ কমিশনার সুনীল চৌধুরী এবং সাংসদ কীর্তি আজাদ। পুলিশ কমিশনার সুনীল চৌধুরী বলেন,”৩০ লক্ষ টাকা সাংসদ তহবিল থেকে আমাদের দিলেন। এই টাকায় দুর্গাপুরের ৭৮ টি জায়গায় ২৫১টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হবে।

এখনো পর্যন্ত আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকায় ১হাজার ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। অপরাধ দমন করতে সিসি ক্যামেরাগুলি প্রশাসনকে খুবই সাহায্য করছে। মহিলাদের নিরাপত্তও সুনিশ্চিত হচ্ছে। দুর্গাপুরে একটি সিসিটিভি কন্ট্রোলরুম হতে চলেছে। শীঘ্রই কন্ট্রোল রুম থেকেই ক্যামেরা গুলি পরিচালনা করা হবে।”সাংসদ কীর্তি আজাদ বলেন,”আমার দাদা একসময় আইপিএস অফিসার ছিল। পরে গোয়েন্দা বিভাগের আধিকারীক হয়েছিল। এখন সে অবসরপ্রাপ্ত। কিন্তু তার কাছে একের পর এক ঘটনা শুনে আমার মন শিহরিত হয়েছিল। আজ আমি পুলিশের পাশে দাঁড়াতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি।”
শহর জুড়ে সিসি ক্যামেরার লাগানোর ফলে সম্প্রতি শহরে অপরাধ মূলক কাজ অনেকাংশেই কমেছে। এর পাশাপাশি যে কোনো ধরনের পথ দুর্ঘটনা সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব হচ্ছে।
সমরেন্দ্র দাস, Lcw India দুর্গাপুর