বিশ্ব হাসি দিবস প্রথম শুরু হয়েছিল ১৯৯৮ সালে ডক্টর মদন কাটারিয়ার উদ্যোগে। তারপর থেকে প্রতিবছর মে মাসের প্রথম রবিবার এই বিশ্ব হাসি দিবস অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।তিনি বিশ্বাস করতেন হাসি হলো সর্বোত্তম ওষুধ আজকের দিনে এই হাসির মাধ্যমে আমরা নিজের ও অন্যের জীবনে আনন্দ ছড়াতে পারি।হাসি আমাদের মানসিক চাপ কমায় এবং শরীরের চাঙ্গা রাখে। সেইমতো দুর্গাপুরের চতুরঙ্গ মাঠে বিশ্ব হাসি দিবস পালিত হলো যোগা এন্ড প্রাণায়াম সেন্টারের উদ্যোগে, এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বিশ্ব হাসি দিবস অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুর্গাপুরের মহকুমা শাসক সৌরভ চট্টোপাধ্যায়, প্রাণায়াম সেন্টারের কর্তা প্রণয় রায়, আন্তর্জাতিক পাওয়ার লিফটার সীমা দত্ত চ্যাটার্জি সহ অন্যান্যরা। যোগা এন্ড প্রাণায়াম সেন্টারের কর্ণধার প্রনয় রায় জানান হাসি মানুষের জীবনে অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেয় পাশাপাশি নানা রকমের দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

যোগা অ্যান্ড প্রাণায়াম সেন্টারের কর্ণধার প্রণয় রায় দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে এই বিশ্ব হাসি দিবস পালিত করে আসছেন। এই দিনটি মনে করিয়ে দেয় হাসি শুধু একটি মুখের অভিব্যক্তি নয়। এটি একটি শক্তিশালী ও ইতিবাচক ভাষা যা মানুষকে মানুষের বন্ধনে আবদ্ধ করে দুঃখ ভুলিয়ে দিতে পারে এমনকি বিশ্বের শান্তির বার্তা পৌঁছে দিতে পারে। তাই আসুন আমরা শুধু মাত্র আজ নয়, প্রতিদিন কিছুটা হাসির জায়গা রাখি নিজের জন্য, প্রিয়জনের জন্য, সমাজ ও পৃথিবীর জন্য।
সমরেন্দ্র দাস, Lcw India দুর্গাপুর